নিশাত আর নিহার দুই বোন, ওদের কোন ভাই নেই। নিশাত নিহারের চেয়ে দই বছরের বড়। দুইজনেই আজিমপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাশ করেছিল। নিশাত স্কুল থাকতেই ক্লাসের বখে যাওয়া মেয়েদের সাথে মিশে একটু কামপ্রবন হয়েছিল। নিশাত চার বছর প্রেম করে বিয়ে করেছিল। স্বামী ফিরোজের বাড়া ছিল ঘুমন্ত অবস্থায় দুই ইঞ্চির মত … Read more
বড়লোক বাপের একমাত্র সন্তান ইভান, তবে নীতিবান বাবার কারনে আর দশটা ধনীর দুলালের মতো উচ্ছনে যায়নি ইভান। স্কুলে থাকতে তাদের বন্ধুদের একটা সার্কেল গড়ে উঠে, ইভান, টুকু, পিয়াস, সুশান, রাসেল, পিন্টু, ফয়সাল, সাগর, পলাশ, মনি। এইচএসসি পাশ করার পর যারা সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পায়নি, তাদের কয়েকজন একসাথে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইইউবিতে ভর্তি হয়। চার বন্ধু মিলে … Read more
তিস্তা আমাকে জিজ্ঞেস করল, “এই মিতা, এই পুজোতে কি কিনছো?” আমি মাথা নাড়িয়ে উত্তর দেই, “কিছু না রে। দেখি ছোটমা আমাকে যা কিনে দেবে তাই পরব আর কি।” “তুমি না একদম কি যে বলি।” গালে আলতো চাঁটি মেরে হেসে উত্তর দিল তিস্তা। নাক কুঁচকে হেসে জিজ্ঞেস করি, “তোর কি খবর? তুই কি কিনবি এই পুজোতে?” … Read more
এই ডিসেম্বর মাসটা পড়লেই আমার ক’বছর থেকে কেমন যেন শরীর-মনে একটা প্যালপিটেশন্ শুরু হয়ে যায় – আর ডিসেম্বরের শেষ রাত্তিরটায় তো আমি স্বেচ্ছাবন্দী-ই হয়ে থাকি । আসলে, ক’বছর বলছি কেন – নির্দিষ্ট করে বললে ঠি-ক তিন বছর । তার আগে তো প্রতীক্ষার প্রহর-ই গুনতাম আমরা এই দিনটির বা বলা ভাল এই রাতটির জন্যেই । ও … Read more
আমি আসিফ আলী। আমি আজ পাঁচ বছর যাবৎ বিপত্নিক। আমার স্ত্রী ফরিদাকে আমি খুব মিস করি। ফরিদা আমার জীবনের সব রকমের কামনা, ফ্যান্টাসি, বিকৃতি পরিপূরণ করেছিল। আমি মাঝে মাঝেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি। যেমন আজ আমার পূরাণ দিনের কথা মনে পড়ছে।আমি আসিফ আলী। আমি পাবনার ছেলে আর আমার স্ত্রী ফরিদা টাঙ্গাইলের মেয়ে। স্ত্রী ফরিদা আর আমার … Read more
সুস্মিতা বললো , “তাহলে ভালোমতো শোনো , সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো যে তোমাকে ব্লাইন্ডফোল্ডেড থাকতে হবে , অর্থাৎ চোখ বেঁধে রাখতে হবে। তুমি তাকে দেখতে পাবেনা। পুরো ম্যাসাজ সেশনেই তোমার চোখ বাঁধা থাকবে। দ্বিতীয় শর্ত হলো সে তোমার সাথে কোনো কথা বলবে না। “ তিমির কিছুক্ষণ ভেবে বললো , “মমমহঃ , ঠিক আছে বউদি , … Read more
মেয়েটার হাফ প্যান্ট এতোই ছোট যে ওপরের দিকে ওর গুপ্তাঙ্গের লোমের আভাস দেখা যাচ্ছে। আর বসলে মনে হয় পায়ের ফাঁক দিয়ে পুরো যোনির পাপড়ি পর্যন্ত দেখা যাবে। ছোট্ট টিশার্টের ওপর দুধ দুটো অনেকটাই বেড়িয়ে আছে।